अथर्ववेद - काण्ड 3/ सूक्त 27/ मन्त्र 5
सूक्त - अथर्वा
देवता - ध्रुवा दिक्, विष्णुः, कल्माषग्रीवः, वीरुधः
छन्दः - पञ्चपदा ककुम्मतीगर्भा भुरिगत्यष्टिः
सूक्तम् - शत्रुनिवारण सूक्त
ध्रु॒वा दिग्विष्णु॒रधि॑पतिः क॒ल्माष॑ग्रीवो रक्षि॒ता वी॒रुध॒ इष॑वः। तेभ्यो॒ नमो॑ऽधिपतिभ्यो॒ नमो॑ रक्षि॒तृभ्यो॒ नम॒ इषु॑भ्यो॒ नम॑ एभ्यो अस्तु। यो॒स्मान्द्वेष्टि॒ यं व॒यं द्वि॒ष्मस्तं वो॒ जम्भे॑ दध्मः ॥
स्वर सहित पद पाठध्रु॒वा । दिक् । विष्णु॑: । अधि॑ऽपति: । क॒ल्माष॑ऽग्रीव: । र॒क्षि॒ता । वी॒रुध॑: । इष॑व: । तेभ्य॑: । नम॑: । अधि॑पतिऽभ्य: । नम॑: । र॒क्षि॒तृऽभ्य॑: । नम॑: । इषु॑ऽभ्य: । नम॑: । ए॒भ्य॒: । अ॒स्तु॒ । य: । अ॒स्मान् । द्वेष्टि॑ । यम् । व॒यम् । द्वि॒ष्म: । तम् । व॒: । जम्भे॑ । द॒ध्म: ॥२७.५॥
स्वर रहित मन्त्र
ध्रुवा दिग्विष्णुरधिपतिः कल्माषग्रीवो रक्षिता वीरुध इषवः। तेभ्यो नमोऽधिपतिभ्यो नमो रक्षितृभ्यो नम इषुभ्यो नम एभ्यो अस्तु। योस्मान्द्वेष्टि यं वयं द्विष्मस्तं वो जम्भे दध्मः ॥
स्वर रहित पद पाठध्रुवा । दिक् । विष्णु: । अधिऽपति: । कल्माषऽग्रीव: । रक्षिता । वीरुध: । इषव: । तेभ्य: । नम: । अधिपतिऽभ्य: । नम: । रक्षितृऽभ्य: । नम: । इषुऽभ्य: । नम: । एभ्य: । अस्तु । य: । अस्मान् । द्वेष्टि । यम् । वयम् । द्विष्म: । तम् । व: । जम्भे । दध्म: ॥२७.५॥
अथर्ववेद - काण्ड » 3; सूक्त » 27; मन्त्र » 5
भाषार्थ -
(ধ্রুবা দিক্) ধ্রুবা অর্থাৎ স্থিতিশীল, পৃথিবীরূপা, দিকের, (বিষ্ণুঃ) রশ্মির মাধ্যমে ব্যাপ্ত আদিত্য হলো (অধিপতিঃ) অধিপতি। (কল্মাষগ্রীবঃ) এই কৃষ্ণবর্ণযুক্ত লতাকে মালারূপে গ্রীবা/গলায় ধারন করে রয়েছে, (রক্ষিতা) আমাদের রক্ষক, (বীরুধঃ) বিবিধরূপে আরোহণকারী লতা এবং বৃক্ষ আদি যার (ইষবঃ) বাণস্বরূপ। (তেভ্যঃ) তার প্রতি (নমঃ) আমাদের প্রহ্বীভাবঃ/নমস্কার হোক, (অধিপতিভ্যঃ নমঃ) সেই অধিপতিদের প্রতি নমস্কার, (রক্ষিতৃভ্যঃ নমঃ) সেই রক্ষকদের প্রতি নমস্কার, (ইষুভ্যঃ নমঃ) ইষুরূপ/বাণরূপ তার প্রতি নমস্কার, (এভ্যঃ) এই সকলের প্রতি (নমঃ) নমস্কার (অস্তু) হোক। (যঃ) যে/যারা (অস্মান্ দ্বেষ্টি) আমাদের সাথে দ্বেষ/হিংসা করে, (যম্ বয়ম্ দ্বিষ্মঃ) এবং যার সাথে প্রতিক্রিয়ারূপে আমরা দ্বেষ করি (তম্) তাকে/সেগুলোকে/তাদের (বঃ জম্ভে) তোমার চোয়ালে (দধ্মঃ) আমরা স্থাপিত করি।
टिप्पणी -
[বিষ্ণুঃ= ব্যশ্নোতের্বা (নিরুক্ত ১২।২।১৮), বিষ্ণু অর্থাৎ আদিত্য রশ্মি দ্বারা ব্যপ্ত হয়। রশ্মির দ্বারা ব্যপ্ত আদিত্যকে "অবি"ও বলা হয়েছে (অথর্ব০ ১০।৮।৩১), অবি হলো রক্ষক, এর সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, "যস্যা রুপেণেম বৃক্ষা হরিতম্রজঃ"। বিষ্ণু অর্থাৎ আদিত্যের তাপ এবং আলো দ্বারা বীরুৎ বা ঔষধির প্রাপ্তি হয়, ইহা রোগবিনাশক তীররূপ। অবশিষ্ট মন্ত্রের অর্থ ও ভাবার্থের জন্য মন্ত্র দেখুন (১)]