Sidebar
अथर्ववेद - काण्ड 20/ सूक्त 115/ मन्त्र 3
ये त्वामि॑न्द्र॒ न तु॑ष्टु॒वुरृष॑यो॒ ये च॑ तुष्टु॒वुः। ममेद्व॑र्धस्व॒ सुष्टु॑तः ॥
स्वर सहित पद पाठये । त्वाम् । इ॒न्द्र॒ । न । तु॒स्तु॒वु: । ऋष॑य: । ये । च॒ । तु॒स्तु॒वु: । मम॑ । इत् । व॒र्ध॒स्व॒ । सुऽस्तु॑त: ॥११५.३॥
स्वर रहित मन्त्र
ये त्वामिन्द्र न तुष्टुवुरृषयो ये च तुष्टुवुः। ममेद्वर्धस्व सुष्टुतः ॥
स्वर रहित पद पाठये । त्वाम् । इन्द्र । न । तुस्तुवु: । ऋषय: । ये । च । तुस्तुवु: । मम । इत् । वर्धस्व । सुऽस्तुत: ॥११५.३॥
अथर्ववेद - काण्ड » 20; सूक्त » 115; मन्त्र » 3
भाषार्थ -
(যে) যে অজ্ঞানী লোক (ইন্দ্র) হে পরমেশ্বর! (ত্বাম্) আপনার (ন তুষ্টুবুঃ) স্তুতি করে না, আপনার গুণ-গান করে না, (চ) এবং (যে) যে (ঋষয়ঃ) ঋষিগণ (তুষ্টুবুঃ) আপনার স্তুতি করে, সেই সকলের মধ্য থেকে (মম) আমার স্তুতি দ্বারা (সুষ্টুতঃ) আপনি যথার্থ স্তুতি প্রাপ্ত করে (ইৎ) ই, (বর্ধস্ব) আপনি বাস্তবে গুণে বর্ধিত প্রতীত হন।
- [মন্ত্রে অনৃষি, ঋষি, এবং মহর্ষির বর্ণনা আছে। অনৃষি তো পরমেশ্বরের গুণ-সমূহ জানে না, এইজন্য তাঁরা পরমেশ্বরের স্তুতি করে না। ঋষি-কোটির ব্যক্তিদের মধ্যেও আর্ষদৃষ্টির তারতম্য অর্থাৎ ন্যূনাধিকভাব হয়/থাকে। কিন্তু মহর্ষি-কোটির ব্যক্তির মধ্যে আর্ষদৃষ্টি নিরতিশয়রূপে/অদ্বিতীয় থাকে। পরমেশ্বরের গুণ নিঃসীম, নিরতিশয়। এইজন্য মহর্ষি কোটির ব্যক্তিই পরমেশ্বরের গুণ-সমূহ এবং স্বরূপকে যথার্থরূপে বর্ণনা করতে পারে। এমন ব্যক্তি দ্বারাই পরমেশ্বর “সুষ্টুত” (সু+স্তুত) হতে পারে। মহর্ষি দ্বারা পরমেশ্বরের গুণ-সমূহের বর্ণনা শ্রবণ করেই জ্ঞাত হওয়া যায় যে, পরমেশ্বর পরমেশ্বরীয় প্রত্যেক গুণে, সবথেকে বর্ধিত, তিনি মহতো মহান্।]
इस भाष्य को एडिट करें